ফেলুদার গল্পের সোনার কেল্লার মতোই ইশেরি শেহের পাতালরেলস্টেশন থেকে মিনিট দশেক দূরত্বে এক সোনার কেল্লার সন্ধান পাই আমি। বিকেলের পড়ন্ত রোদ কেল্লার দেয়ালে পড়ে ধাতব মুদ্রার মতো ঝিকমিক করে ওঠে। আর অদূরের কাস্পিয়ান সাগর থেকে ছুটে আসা দামাল হাওয়ায় কেল্লার মাথায় টানিয়ে রাখা পতাকা যেন সবকিছু ছিঁড়েছুড়ে ভেসে যেতে চায় অজানার পানে। কেল্লার ওই পতাকাটিকে অজান্তে নিশানা করে হাঁটলেও আমার গন্তব্য কিন্তু এই কেল্লা নয়। আমি খুঁজছি আমার হোটেল। রেলস্টেশন থেকে এক আইসক্রিমওয়ালার নির্দেশিত পথ ধরে চলতে গিয়ে চলে এসেছি এ পথে.